আজ ১৬ মে সন্ধায় বরকলস্থ তার নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে বলেন, বরকলের বিভিন্ন এলাকায় বিগত ২ বছর ধরে ছাত্রলীগ নামধারী মামুনের নেতৃত্বে ২৫/৩০ জনের একটি কিশোর গ্যাং পরিষদের উত্তর পার্শ্বে ঔষধ কোম্পানীর লোক থেকে টাকা ছিনতাই, সুচিয়া হরি মন্দিরের পাশে এস এস সি পরীক্ষার্থীর মাথায় ইস্ক্রু ড্রাইভার ঢুকিয়ে দেয়া, পথচারী আইবানকে নির্যাতন,বরকলের মুহসিনের পরিবারের উপর হামলা, মৌলভী বাজার এলাকায় প্রকাশ্যে অস্ত্র উচিয়ে মুরাদ ও তৌহিদকে মারধর, কানাইমাদারীর পশু ডাক্তার জাহাঙ্গীরকে চাঁদার দাবীতে মারধরসহ ১২টি ঘটনার বর্ণনা দেন।
বর্তমানে এ গ্যাং এর ৪ জন জেল হাজতে আটক রয়েছে জানিয়ে তাদের অপরাধ মূলক কার্যক্রম থেকে মুক্তি চেয়ে স্বরাষ্টমন্ত্রী, স্থানীয় সংসদ সদস্য, ডিআইজি, পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিতভাবে অভিযোগ করেছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। এ ব্যাপারে তিনি পুলিশ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি মো.সাইফুদ্দিন,সাধারণ সম্পাদক ফরিদুল আলম চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা যথাক্রমে, সোলাইমান খান, ছাদেক আবদুল মুহি, আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি সেলিম উদ্দিন চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক নিবু বড়ুয়া, যুবলীগ নেতা আনছারুল হক, দিদারুল রশিদ,সরোয়ার কামাল বাবুল, ইমরান খান বাহাদুর, শিহাব উদ্দিন, ইউপি সদস্য যথাক্রমে,আহমদ হোসেন, জামাল উদ্দিন, দিলীপ ভট্টাচার্য্য, রাশেদ, টিপু, মুরাদ, রাসেল,নাছির উদ্দিন প্রমুখ।